২১ শে ফেব্রুয়ারি, আমাদের মাতৃভাষার জন্য দাম দেয়ার দিন।
উর্দুই হবে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা, অন্য কোনো ভাষা নয়
পাকিস্তান এয়ার লাইন্সের বিমানের চাকা পূর্ব পাকিস্তানের মাটি স্পর্শ করার আগে থেকে দেশ বিভাগের পরের ঘটনা গুলো একে একে মনে পড়তে থাকে মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ্। পাকিস্তানের স্থপতি ও বর্তমানে গভর্নর জেনারেল দুই উপাধি তাঁর কাঁধে দায়িত্বের বিশাল বোঝা ছাপিয়ে দিয়েছে।
তাঁর মনে পরে ১৯৪৭ সালের দেশ বিভাগের ঠিক পরের দিনগুলো কেমন আকর্ষণীয় ছিল। দেশে বিভাগের পর থেকেই নিজেদের করে নিয়েছিল ২২০০ কিলোমিটার দূরের পূর্বপাকিস্তানকেও।দুই দেশ নিয়েই এক সরকার গঠন করে কিভাবে সরকার, প্রশাসন এবং সামরিক বাহিনীতে পশ্চিম পাকিস্তানীদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিশ্চিত করা হয়েছিল। দেশ বিভাগে পরে প্রায় একবছর পরে আজ ১৯ মার্চ ১৯৪৮ পূর্ব পাকিস্তান আসা, এক বিশেষ এজেন্ডা নিয়ে।
যদিও এই এজেন্ডার শুরুর প্রক্ষাল ছিল ১৯৪৭ এর দেশে বিভাগে পরে করাচীতে অনুষ্ঠিত জাতীয় শিক্ষা সম্মেলন। সম্মেলনে উর্দুকে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা হিসেবে ব্যবহারের সুপারিশ করা হয় আর প্রচারমাধ্যম ও বিদ্যালয়ে কেবলমাত্র উর্দু ব্যবহারের প্রস্তাব করা হয়। প্রস্তাবের পর পরি মুদ্রা ও ডাকটিকেট থেকে বাংলাকে বিলুপ্ত করা হয়। শিক্ষামন্ত্রী ফজলুর রহমান মালিক উর্দুকে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা করার সব কাজ এগিয়ে নেয়। কিন্তু গত মাসের গণ পরিষদে এই প্রক্রিয়ায় বাধ সাধে গণপরিষদ সদস্য ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত। তাঁর কথায় বাংলাকেও রাষ্ট্রভাষা করতে হবে। এই কথা মনে হতেই হালকা হাসি পায় জিন্নাহর। সরকার, আর্মি সব আমাদের এই চুনোপুঁটি বলে কিনা বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করতে হবে...............
তাঁর সাথে আবার লেজ লাগায় প্রেমহরি বর্মন, ভূপেন্দ্র কুমার দত্ত এবং শ্রীশচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, ধীরেন্দ্রনাথ দত্তকে স্বাগত জানিয়ে তাঁর প্রস্তাবের জন্য।
উর্দুকে রাষ্ট্র ভাষা ঘোষণার মূর্খ বাঙালীরা না কিসব আন্দোলন ফান্দোলন শুরু করেছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে ছাত্ররা সমাবেশ করে কিসব বাংলার সম মর্যদা চায়। কিন্তু তাদের গভর্নর খাজা নাজিমুদ্দিনইতো উর্দুর পক্ষে। দুই পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী লিয়াকত আলি খান উর্দুর পক্ষে। তার মতে পাকিস্তানে বিভেদ সৃষ্টির অপচেষ্টা করছে আন্দোলন করে।
প্রেসিডেন্টের কথা মনে হতেই সিরিয়াস হয়ে যায় জিন্নাহ না প্রধানমন্ত্রীর কথার মর্যদা রাখতে হবে, পাকিস্তানের স্থপতি উপাধির মর্যাদা রাখতে হবে। এর মধ্যেই বিমানের ক্যাপ্টেন ঘোষণা করে এখন বিমান ঢাকার মাটিতে। আর একদিন পরেই বিশাল দায়িত্ব জিন্নাহর। ভাষণ দিতে হবে গণ-সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সাথে আসল কাজ "উর্দুকে রাষ্ট্রভাষার করার ঘোষণা" সর্বপ্রথম পূর্বপাকিস্তানের মাটিতে।
২১ মার্চ রেসকোর্স ময়দানে জনাকীর্ণ সমাবেশে জিন্নাহ দ্ব্যর্থ-হীন চিত্তে ঘোষণা করে -
"উর্দুই হবে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা, অন্য কোনো ভাষা নয়"
"জনগণের মধ্যে যারা ষড়যন্ত্রকারী রয়েছে, তারা পাকিস্তানের শত্রু এবং তাদের কখনোই ক্ষমা করা হবে না"।
(২) [ঘটনাকাল ১৯৫২]
আবদুল জব্বারঃ
(জন্মঃ ২৬ আশ্বিন ১৩২৬ বাংলা, ১৯১৯ খ্রিস্টাব্দ, পাঁচাইর গ্রাম, গফরগাঁও, ময়মনসিংহ )
হঠাৎ করেই খারাপ টা এলো বাদল এর নানীর ক্যান্সার ধরা পড়েছে।
বাদল এর জন্ম হয়েছে কিছুদিন আগে, পুরা পরিবার ছিল বাদলের আগমনের খুশীতে মুখর
এর মধ্যেই এলো খারাপ খবরটা।
এখন বাদলের নানীকে নিয়ে যেতে হবে ঢাকা। ঢাকা মেডিকেল ছাড়া কোন চিকিৎসা নাকি নাই এই বিদঘুটে রোগের।
এলাকার হুরমত আলী ঢাকা মেডিকেলে আছে। তাঁর সাথেই যোগাযোগ করতে হবে।
২০শে ফেব্রুয়ারি ঢাকায় আসেন আব্দুল জব্বার।
হুরমত আলীর সাথে দেখা করে বাদলের নানিকে ভর্তি করা হয়েছে হাসপাতালে।
রাতে থাকার ব্যবস্থাও হয়েছে হুরমত আলীর রুমে। ছাত্র ব্যারাক এর ২০/৮ নাম্বার রুম।
পরদিন দুপুরে খেয়ে রুমে বিশ্রাম নিচ্ছিলেন। তখন শুনতে পান বাইরে মিছিল স্লোগানের শব্দ। কিছুদিন ধরেই ঢাকায় অশান্ত হয়ে আছে বলে জানেন।
ছাত্রদের আন্দোলন চলছিল পশ্চিম পাকিস্তানের সরকারের বাংলা ভাষার অধিকার কেরে নেয়ার বিরুদ্ধে।
আন্দোলন দেখতে ছাত্র ব্যারাকের বারান্দায় এসে দাঁড়ান আব্দুল জব্বার।
রফিকউদ্দিন আহমদ
(জন্মঃ অক্টোবর ৩০, ১৯২৬ পারিল বলধারা গ্রাম, সিংগাইর, মানিকগঞ্জ)
বাবার ব্যবসা আর জগন্নাথের হিসাব বিজ্ঞান পড়ালেখা সবখানেই তালগোল পাখিয়ে গেছে।
এখন মাথায় লেখাপড়া বা ব্যবসা কাজ করছে না।
মাথায় শুধু একটাই চিন্তা "বাংলা ভাষা"
পাকিস্তানী শূয়রদের এত বড় সাহস মায়ের মুখের ভাষা কেরে নিতে চায়।
তারা চিন্তা করেছে কারফিউ দিয়ে, টিয়ার গ্যাস ছুড়ে বন্দুকের ভয় দেখিয়ে আমাদের ঠেকিয়ে রাখবে !!!
তা তা হতে দেয়া যায় না। ২১ শে ফেব্রুয়ারি সকালেই ১৪৪ ধারা ভাঙতে হবে।
আমরা অবশ্যই মায়ের ভাষার মর্যদা রক্ষা করব।
পাকিস্তানিদের প্রতি বুক ভরা ক্রোধ নিয়ে রফিক মিশি যায় ২১শে ফেব্রুয়ারির মিছিল ১৪৪ ধারা ভাংতে সামনে এগিয়ে যায়।
আবদুস সালাম
(জন্মঃ ১৯২৫ সালে ফেনীর দাগনভূঁইয়া উপজেলার লক্ষণপুর)
পাকিস্তান সরকারের ডিরেক্টরেট অব ইন্ডাস্ট্রিজ বিভাগের 'পিয়ন' আবদুস সালাম।
বেশ কয়েক বছর ধরেই এক অনিশ্চয়তা ও অস্থিরতার মধ্যে আছেন।
পশ্চিম পাকিস্তানি সংখ্যাগরিষ্ঠ করকার বলছে সরকারি অফিসের সব কাজে উর্দুই হবে একমাত্র ভাষা।
এই ভাষা না জানা থাকলে চাকরিতে সমস্যা হবে তা আর বলার অপেক্ষা রাখেনা।
কিন্তু এখন চাকরী থেকেও বড় কাতা হয়ে আছে মাতৃভাষাকে অপমানের কষ্ট।
পাকিস্তানিরা জোর চায় জোর করে আমাদের মুখে উর্দু তুলে দিতে না এ হতে দেয়া যায়।
অস্থিরতা কাটিয়ে ২১ ফেব্রুয়ারি সকালে ঘর থেকে বের হন আবদুস সালাম।
না আজ অফিস নয়, আর যাবেন ঢাকা মেডিকেল কলেজের সামনে ১৪৪ ধারা ভাঙতে ছাত্র জনতার মিছিলে।
আবুল বরকত
(জন্ম: ১৬ই জুন, ১৯২৭ বাবলা গ্রাম, ভরতপুর, মুর্শিদাবাদ)
রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ থেকে দ্বিতীয় শ্রেণীতে চতুর্থ হয়ে বি.এ. অনার্স পাস করার কারণে মেধাবী ছাত্রের উপাধি নতুন নয়।
ভারতে ভালো ভাবেই মেট্রিক ও আই এ পাস করার পরে প্রায়ই শোনা হয় এই কথা।
পূর্ব পাকিস্তান এসে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর হোস্টেলেই এখন বসবাস।
ভাষা নিয়ে ছাত্র-জনতার বিক্ষোভের পুরাটাই তাঁর দেখা।
ছাত্ররা আজ ১৪৪ ধারা ভাঙার পণ করেছে।
মিছিল স্লোগানের মাতাল ধ্বনিতে হোস্টেলের রুমে নিজেকে আর আটকে রাখা যায় না।
রাষ্ট্রবিজ্ঞানের বই টেবিলে ফেলে রেখে হোস্টেলের ১২ নম্বর শেডের বারান্দায় এসে দেখেন ছাত্রদের উম্মক্ত মিছিল।
শফিউর রহমান (২২ ফেব্রুয়ারি ১৯৫২)
(জন্মঃ জানুয়ারি ২৪, ১৯১৮ ভারতের পশ্চিমবঙ্গের হুগলী জেলার কোন্নগরে)
ঢাকা হাইকোর্টে হিসাব রক্ষণ শাখায় কেরানীর দায়িত্বটা অনেক।
রঘুনাথ দাস লেনের ছোট্ট বাসায় বেশ উদ্বিগ্ন আকিলা খাতুন। বেশ কয়েকদিন ধরে ঢাকা শহরের পরিস্থিতি ভালো নয়।
তাঁর উপর গতকাল ঢাকা মেডিকেলে গুলি বর্ষণে মারা গেছে বেশ কয়েকজন ছাত্র জনতা।
আজ আবার ছাত্র জনতা মিছিল করছে সকাল থেকে।
তারপরও তাঁর স্বামীকে অফিসে যেতেই হবে।
আকিলা খাতুন আয়া-তুল কুর্সি পড়ে ফু দিয়ে দিলেন স্বামী শফিউর রহমান এর বুকে।
অগত্যা সাইকেলে চড়ে অফিসের উদ্দেশ্যে রওনা হন শফিউর।
নওয়াবপুর রোডে এসে দেখতে পান ছাত্র জনতার বিশাল মিছিল।
গতকালের বুলেটের আঘাত এতটুকু কমাতে পারেনি তাদের দেশের প্রতি ভাষার প্রতি ভালোবাসা। গর্বে ভরে উঠে শফিউরের এ ভাষার মানুষ বলে।
(৩) ২১ ফেব্রুয়ারি ১৯৫২ বিকাল ৩টা।
সকাল থেকে উত্তাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও মেডিকেলের আশেপাশের এলাকা। সকালে কাঁদানে গ্যাস ও গ্রেফতার ছাত্রদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাঙ্গণ থেকে কিছুটা হটাতে পারলেও তারা আবার আশে পাশে জড়ো হয়ে তাদের সংগ্রাম জারি রেখেছে। বেলা ২টার দিকে বঙ্গ আইন পরিষদের সদস্যরা এলেও তাদের বাধা দেয় আইন সভায় যোগদানে পরবর্তীতে কিছু ছাত্র ঠিক করে তারা নিজেরাই সভায় উপস্থিত হয়ে জানাবে তদের প্রাণের দাবী, বাংলা ভাষার মর্যাদার দাবী। মেডিকেলে সম্মুখে ছাত্ররা ১৪৪ ধারা ভেঙে এগুতে থাকলে পুলিশ মেডিকেলের ছাত্রাবাস লক্ষ্য করে গুলি ছুড়তে থাকে-
* আবদুল জব্বার মেডিকেল ছাত্র ব্যারাকের বারান্দায় গুলি বিদ্ধ হন। তাকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে ডাক্তার মৃত ঘোষণা করেন।
* রফিকউদ্দিন আহমদ গুলিবিদ্ধ হন ছাত্রাবাসের প্রাঙ্গণে। গুলিতে তাঁর মাথায় মগজ উড়ে যায়। তিনি ঘটনা স্থলেই শহীদ হন।
* পুলিশের এলোপাথাড়ি গুলিতে আহত হন আবদুস সালাম। এরপর প্রায় মাস খানেক পরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৭ এপ্রিল, ১৯৫২ তারিখে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
* নিজ হোস্টেলের বারান্দায় গুলিবিদ্ধ হন আবুল বরকত। পরে সেইদিনই ঢাকা মেডিকেল কলেজের হাসপাতালে জরুরি বিভাগে ভর্তি অবস্থায় রাত আটটার দিকে মৃত্যুবরণ করেন
** শফিউর রহমান মারা যান ২২শে ফেব্রুয়ারি নওয়াবপুর রোডে ছাত্র-জনতার উপর পুলিশের গুলি বর্ষণে। তাঁর সাথে শহীদের কাতারে নাম লেখান ওয়াহিদুল্লাহ এবং আবদুল আউয়াল।
*** প্রত্যক্ষদর্শীদের মত ওহিদুল্লাহ নামের একজন ৮-৯ বছরে বালকের নামও সংযুক্ত হতে পারে শহীদদের কাতারে। যার মৃতদেহ পুলিশ গুম করে ফেলেছিল।
(৪)
আমরা আজ যেই ভাষায় কথা বলি তা আমাদের অর্জন করতে হয়েছে অনেক কষ্টে অনেক রক্তের বিনিময়ে। ভাষার আন্দোলন শুরু প্রক্ষাল থেকেই আমাদের অনেক প্রতিকুল অবস্থার সাথে মুখোমুখি হতে হয়েছি।
১৯৪৭ সালে উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করার ঘোষণার পর থেকেই বাঙালী এর প্রতিবাদ করে এসেছিল। সেই বছরের ডিসেম্বরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা মেডিকেল জগন্নাথের ছাত্রদের নিয়ে ও তমদ্দুন মজলিশের সহায়তায় আপামর জনসাধারণ গড়ে তুলেছিল রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ। যা ১৯৪৮ সালের শুরু থেকেই ভাষার মর্যদা আদায়ে সংগ্রাম করেছিল। কিন্তু তাদের মিথ্যা চুক্তি করে ১৯৫২ সালের মীরজাফর গভর্নর খাজা নাজিমুদ্দিন। তার প্রধান লক্ষ্য ছিল ২১ মার্চের জিন্নাহর পূর্বপাকিস্তান সফর ও সংবর্ধনাকে কন্টকমুক্ত করা। পরে জিন্নাহ সেই চুক্তিকে একপেশে এবং চাপের মুখে সম্পাদিত বলে প্রত্যাখ্যান করে।
পরবর্তীতে ১৯৫২ সালের ২৭ জানুয়ারি সেই মীরজাফর খাজা নাজিমুদ্দিনের পল্টনের ভাষণে আবার উর্দুকে রাষ্ট্রভাষার ঘোষণা বাঙালীর মনে আগুন ধরিয়ে দেয় যার প্রেক্ষিতে সূচনা হয় ২১ ফেব্রুয়ারি। শহীদ হন সালাম, রফিক, বরকত, জব্বার, শফিউরসহ নাম নাজানা অনেকেই।
কিন্তু শহীদদের রক্তে অর্জন করা এই ভাষার মর্যদা আমরা দিন দিন হারাতে বসেছি কিছু ইয়ো ইয়ো প্রজন্মের কাছে।
তারা জানেনা এই ভাষার রক্তস্নাত ইতিহাস। কিন্তু প্রতিনিয়ত অপমান করে চলেছে এই ভাষাকে।
আবার কর্পোরেট ব্যবসায়ীরা ভাষাকে করে তুলেছে তাদের ব্যবসার এক পণ্য।
শহীদ দিবস তাদের কাছে সাজসজ্জার এক উপলক্ষ মাত্র।
তাদের জন্য গাফফারচৌধুরীর “আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি, আমি কি ভুলিতে পারি।” লাইনগুলো শুধু সাদাকালো পোশাকে নিজেকে স্মার্ট হিসাবে প্রমাণ করার উপকরণ।
ধিক এই ইয়ো ইয়ো প্রজন্মকে।
সুত্রঃ
উইকি পিডিয়া
ছবি ইন্টারনেট
===================================================================
গল্প লেখার হাত খুবই খারাপ।
আমি লখিও না।
আজ যা চেষ্টা করলাম ঠিক প্রতিটি চরিত্রে নিজেকে বসিয়ে নিজের ভাবনাগুল তুলে ধরলাম।
২১ ফেব্রুয়ারি আমার গর্ব আমাদের গৌরবের ইতিহাস।
লেখায় কোথাও আমার বিচ্যুতি থাকলে জানাবেন।
শুধরে নেব।
0 $type={blogger}:
Post a Comment
Thank's for your comment.